একটি ভিন্ন সিলেবাস

সুখের ভেতরে একটি বিসর্গ দিলে 

সুখ, অতঃপর -চোখ দিয়ে দ্যাখতো,,,  

আমাদের দুর্ভাগ্য যে ব্যাক ব্রাশ করা চুলে, বৈয়াকরণিকরা 

সুখ – মুখের আকৃতি দিয়ে চুপ থেকে গেল। 

অথচ দেখুন কী সুন্দর দুঃখের ওপর চোখ দিয়ে, 

দুঃখকে প্রশস্ত বাগান দিয়েছে, তারা 

ভেবেছি পক্ষপাতিত্ব, তারা কি জানতো সাগরের -লোনা 

জলে মাখামাখি দুঃখের ময়নাচরে বাসস্থান হবে ; 

সঙ্গত কারণে দুঃখ অামাদের অতিরিক্ত চোখ দিয়ে দ্যাখে,  

অামরা সবাই হাঁটে বাটে বেশি পাই তাকে।  

ডাঙ্গা থেকে জলে নামলে জলের কুহক, ছুঁই 

সন্তরণ স্তনের মতোন ঢেউ এক একটি  দুঃখের জারিগান। 

মৃত মাছ নিয়ে ফিরুন ডাঙ্গায়, 

দেখবেন, ‘মাছের চোখও নবীন বিসর্গের বেদনা। 

অতএব, বিসর্গ একটি অপ্রস্তুত আধেক বর্ণমালার নখ 

পরিস্কার করে উঠতে উঠতে আবার ময়লা জমে,

কেউ ধার দিতে চায়নি দুচোখ ওয়ালা বিসর্গ 

যেটি চোখের আরাম ছিল বেশি, রেটিনার প্রয়োজনে

ভুলে দুঃখ উপগত হয়ে জন্ম দিয়েছে বেদনা রতি –

রমণের দুঃখ বারোমাস। 

Scroll to Top