এখন শিমুলের ফল ফেটে এই বৃদ্ধ বাতাসে তুলা উড়বার দিন নয় তাই আমি কোনো এক অন্ধ বালিকার পিছু পিছু সূর্যস্নানে যাচ্ছি– যে বালিকাকে আমি প্রথম দেখেছি ৪৭ সালের উদ্ধাস্তুদের মিছিলে তখন তার বয়স মিনিমাম ৭১ হবে–আর আমার ১৭ এখন আমার ৭১ আর তার ১৭ ছুঁই ছুঁই। আনমনে আমি তার হাত স্পর্শ করার চেষ্টা করি হঠাৎ […]
খুন্তি
তাদের হাত বৈদ্যুতিক বাল্ব চিবিয়ে খায়যেমন করে টিকটিকির লেজের আঘাতে অন্ধঘড়ির ঘাড় মটকে যায়।তার পাশে যূথচারী কয়েকটি উটপাখি রাশি রাশিপেট্রোল খেয়ে উড়াল দেয় নিঝুম কুয়াশায়।যেখানে পোষা ফুলের ছোবলে ঘুমিয়ে পড়ে অ্যানাকোন্ডাযারা একদিন শীৎকার সাঁতার কেটেছিল পাথরগলা জলে।সুতরাং জলের হৃদয় প্রসঙ্গ আসলেইসমকামী বেদের এপিটাফে ভেসে যায় ময়ূরপঙ্খী।সেই সকল ময়ূরপঙ্খী চড়ে আমাদের গাঁয়ে আসে পরপুরুষের পাঁচালি,তখন আমাদের […]
জন্মান্ধ কলম
গিরীশ গৈরিক একটি অন্ধকারের কবিতা লিখবো বলেজন্মের পূর্বে ও মৃত্যুর পর থেকে বসে আছি।যখনই সাদা খাতায় কালো কালিতে অন্ধকারের কবিতা লিখতে যাই—তখনই সাদা খাতাজুড়ে আঁধার নেমে আসেপৃথিবী অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে যায়। আমি কেমন করে—অন্ধকার খাতায়কালো কালিতে রোপণ করব কবিতা! আলো জন্মের বহু আগে থেকেই আমি অন্ধতবুও তোমরা কেউ কি আমায় একটি জন্মান্ধ আয়না দিবে?আমি একটি […]