কবি আমিনুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার পদ্মা-পাঙ্গাশমারী নদীবিধৌত টিকলীচর গ্রামে এক কৃষক পরিবারে ১৯৬৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। পিতা: মোঃ বেলায়েত আলী মন্ডল; মাতা: সাজেনুর নেসা। তিনি বর্তমানে প্রেষণে বিনিয়োগ বোর্ড-এর পরিচালক হিসাবে কর্মরত আছেন। তিনি চাকরিসূত্রে ভারত, মালেশিয়া, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, তুরস্ক এবং প্রায় সমগ্র বাংলাদেশ ভ্রমণ করেছেন।
আমিনুল ইসলাম কবি, প্রাবন্ধিক ও ছড়াকার। এযাবৎ প্রকাশিত গ্রন্থ: (১) তন্ত্র থেকে দূরে (কাব্যগ্রন্থ); (২) মহানন্দা এক সোনালি নদীর নাম (কাব্যগ্রন্থ); (৩) শেষ হেমন্তের জোছনা(কাব্যগ্রন্থ); (৪) দাদুর বাড়ি (শিশুতোষ ছড়া); (৫) কুয়াশার বর্ণমালা (কাব্যগ্রন্থ); (৬) বিশ্বায়ন বাংলা কবিতা ও অন্যান্য প্রবন্ধ (প্রবন্ধগ্রন্থ); (৭) পথ বেঁধে দিল বন্ধনহীন গ্রন্থি(কাব্যগ্রন্থ); (৮) স্বপ্নের হালখাতা (কাব্যগ্রন্থ); এবং (৯) প্রেমসমগ্র(কাব্যগ্রন্থ) (১০) জলচিঠি নীলস্বপ্নের দৃয়ার(কাব্যগ্রন্থ) , (১১) ফাগুন এলো শহরে(শিশুতোষ ছড়া), (১২) শরতের ট্রেন শ্রাবণের লাগেজ(কবিতা)। তিনি ২০০৪ সালে কবিতায় রাজশাহী সাহিত্য পরিষদ সাংগঠনিক সম্মাননা, ২০১০ সালে কবিতায় বগুড়া লেখকচক্র স্বীকৃতি পুরস্কার এবং ২০১১ সালে ঢাকা থেকে কবিতায় শিশুকবি রকি সাহিত্য পুরস্কার এবং ২০১২ সালে চাঁপাইনবাববগঞ্জ জেলা হতে কবিতায় জাতীয় সাহিত্য পুরষ্কার-২০১২ লাভ করেছেন।
মাঘ শেষ না হতেই বাতাসের চোখে লাল শামিয়ানা পাগলপারা- বাগানের ঘরে ঘরে ডাক দিয়ে যায়: ‘ওঠো ! তোমার আর একেলা ঘুমিয়ে থাকা নয় !’ ও শিমুল! এভাবে আর কত ! সভ্যতার বীজ নিয়ে শিখিয়েছো- ফাল্গুন এলে প্রেয়সীর সিঁথি এবং প্রয়োজনে রাজপথ কীভাবে রাঙাতে হয়; আমরা মেনেও নিয়েছি। তাই তো ফাগুন এলে আমার বোন পলাশের মালা […]
আব্বা বলতেন, আদার বেপারী হয়েজাহাজের খবর নিতে যাওয়াআর পানিতে টাকা ফেলা সে একই কথা! জেনেছিলাম, জাহাজ চলে সমুদ্রে——পাগলায় যেমন চলতো ভাদুচাচার গুজরঘাটের লা;তখন আমি গাজী গাজী বলে নৌকা চালানোমতলব মিয়ার মেঘনাও দেখিনিঅথচ আই এ সিক্স্থ স্ট্যান্ড করায়একবার জাহাজে চড়ে সমুদ্র দেখারআমন্ত্রণ জুটেছিল;সেও আবার মহামান্য রাষ্ট্রপতির সাথে!এ যেন লাফ দিয়ে এভারেস্টে ওঠার স্বপ্ন! কিন্তু গ্রামীণ পোস্টাফিসের […]