কবি সৌম্য সালেকের আসল নাম আবু ছালেহ মো. আবদুল্লাহ। তার জন্ম ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ সালে চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার কাদলা গ্রামে মামার বাড়িতে। বাবা মো. নূরুল ইসলাম, মা রৌশন আরা বেগম। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে তিনি হিসাববিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর।
প্রকাশিত গ্রন্থ: আত্মখুনের স্কেচ, ঊষা ও গামিনি, পাতাঝরার অর্কেস্ট্রা, শব্দ চিত্র মত ও মতবাদ। সম্পাদিত গ্রন্থ: যাপনে উদযাপনে ইলিশ, প্রত্ননাটক মহাস্থান, শত গানে বঙ্গবন্ধু, চিত্রশিল্পে ৫০টি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সাংস্কৃতিক জীবনচিত্র, অদ্বৈত মল্লবর্মণ গল্পসংগ্রহ। সম্পাদিত ছোটকাগজ: চাষারু, উছল, শালবন এবং জলপুষ্প।
শিল্প-সাহিত্যচর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ অর্জন করেছেন দেশজ জাতীয় পাণ্ডুলিপি পুরস্কার, চাঁদপুর জেলা প্রশাসক পাণ্ডুলিপি পুরস্কার এবং গ্রামীণফোন ৬ষ্ঠ ইলিশ উৎসব সম্মাননা। এ ছাড়া ২০১৮ সালে ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাঙালি জাতীয়তাবাদ’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
সৌম্য সালেক বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকের দপ্তরে সাংস্কৃতিক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
নিমেষেই জৌলশ হারিয়ে ফেলে সুবর্ণ ফুলেরা দেহে বাঁধে রোগ বাসা নতুন ঘরে ঘরে সারারাত ঘুন করে গুনগুন সব নীল, শাপে-সন্তাপে নীল সব বেদনার পারা অমোঘ আশ্বাস বলে কিছু নেই যেসব মন্ত্রগুণে দিন গুজরায় লোকে- স্বপ্ন আঁকে সারাক্ষণ দিনশেষে সব মিছে- চুপেচুপে কথার ধ্বনিরা করে আলোহীন আঁধারের পালা! জীবনের ঔরষে জন্ম নেয় মরনের অপরূপ রঙ-লীলা-সাজ মতিনের […]
গোলাপ ছড়ানো পথে একদিন হেঁটেছি অশেষনির্নিমেষ পাহাড়ের নিচে বয়ে গেছে ছোট এক নদীতারপাশে ঘনবন, ঝরাবীথি, হলুদ গাছের ছায়াশান্ত অশ্বদের বিচরণ দেখেছি সেখানেপাথর বিছানো জলে, কে না চায় নামতে একবারসে পাথর ফলেছে যেখানে, হিম হিম জলের কিনারে-নতমুখে আমিও তা ছুঁয়েছি নিরবে।বন, গিরি, পাখি ও ফুলের পিছেদৃষ্টি আর যায় না যেখানেবিজন সেই খাদে, এই নদী করেছে জীবনের […]